Friday, 26 July 2019

JOIN WITH US


https://ssmc786.blogspot.com
Hi, I started using BuddyDo, come be my buddy now! 
It's an all-in-one app for collaboration with many tools such as Events, Tasks, Polls and more!
https://www.buddydo.com/b/penasj/1

Thursday, 11 July 2019

সফলতার দশ পদক্ষেপ কি কি ?

 সফলতার দশ পদক্ষেপ কি কি ?
প্রত্যেকে আমরা জীবনে অনেক কিছুওই পেতে চাই। কেউ পাই আবার কেউ হতাশ হই। এই পাওয়া আর হতাশার মাঝে রয়েছে অনেক গুলো প্রতিকূল কারণ। সফলতা পাওয়ার বা অর্জন করার রয়েছে অনেক গুলো সহজ উপায়। আজকে আমি SSMC-E & H FOUNDATION এর পক্ষ থেকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব জীবনে যে কোন কিছু অর্জন করার ১০টি সেরা মন্ত্র।

১। আপনি যা অর্জন করতে চান তা সঠিক ভাবে প্রথমে নির্ধারন করুনঃ


আমরা এই বিষয়ে অনেক অবহেলা করি। নিজেদের ক্ষতি নিজেরাই ডেকে আনি। আমরা কি চাই তা নির্ধারন করার আগে কাজ করতে থাকি। আমরা আসলে কিছু পেতেই চাই না। একটু সহজ করে বললে – এই ধরুন আমি একজন চাকরিজীবি। কর্মস্হলে যাচ্ছি – আসছি। কর্মস্হলে কয়েকজন বাদ দিলে বাকিরা আমরা শুধু যাওয়া আসার মাঝেই আছি। আমাদের যে সুনির্দিষ্ট একটা অর্জন করতে হবে সেটা আমরা মনেই করি না। আর তাই আমাদের যা আয় হয় তাতেই আমরা খুশি।

আপনি কি চান বা যা অর্জন করতে চান তা এমন হলে হবে না যে, আমি ভাল আয় করতে চাই। এমন হতে হবে যে আমি এই রকম কর্মস্হল তৈরি করতে চাই। আপনার চাওয়াটা কে সুনির্দিষ্ট করতে হবে। তাহলে আপনি তা পাওয়ার জন্য পরিশ্রম করতে একটা অন্যরকম অনুভুতি কাজ করবে।

২। আপনি যা অর্জন করতে চান তা লিখে রাখুনঃ

আপনি নির্দিষ্টকরে যা পেতে চান তা মনে মনে না রেখে কাগজে কোথাও লিখে রাখুন।  আপনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য যা যা করতে হবে সেগুলোও লিখে রাখুন। লিখে এমন একটা যায়গায় রাখুন যেন প্রতিদিন আপনার সামনে পরে এবং আপনার মনে পরে। আপনি একটা তারিখকে নির্ধারণ করুন যে, এর আগে বা এই সময়ের মধ্যে আপনি এটা পেতে চান।

এখন আপনার কাজ হল একটা একটা ধাপ অতিক্রম করা আর মার্ক করা। আপনার ছোট ছোট পদক্ষেপ গুলো আপনাকে আপনার নির্দিষ্ট লক্ষ্যের দিকে টেনে নিয়ে যাবে।

৩। কাজের পরিকল্পনাঃ


এবার আপনি আপনার কাজের পরিকল্পনা করুন। আপনার লিখে রাখা কাগজটি বা ডাইরীটা সামনে নিয়ে বসুন। নির্বাচন করুন আপনি কোন কাজটি দিয়ে শুরু করবেন। কত সময় লাগতে পারে তা শেষ করতে। প্রথম কাজটি করতে গিয়ে আপনার কোন সমস্যায় পড়তে হতে পারে কিনা। সমস্যায় পড়লে দ্বিতীয় কি উপায়ে তা সমাধান করবেন তা নির্ধারন করে রাখুন। দেখবেন আপনার প্রতিটা কাজ অনেক সুন্দর ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে।

৪। অন্য কারো উপর নির্ভর করবেন নাঃ

মনে রাখবেন  লক্ষ্যটা আপনার অন্য কারো নয়। আপনার এই লক্ষ্য পূরন অন্য কেউ করে দেবে না। আপনার নিজেকেই তা প্রতিফলিত করতে হবে। হ্যাঁ, ছোট-খাট অনেক বিষয়ে আপনি অন্য কারো সাহায্য নিতে পারেন। তবে মূলত কাজটি আপনাকেই করতে হবে। প্রত্যেকটি মানুষ তাঁর স্বপ্ন পূরনে ব্যস্ত। তাই আপনি আপনার স্বপ্ন পূরনে ব্যস্ত হয়ে যান।

৫। নেতিবাচক চিন্তা ঝেড়ে ফেলুনঃ


এটা খুবই বাস্তব যে আপনার মাথায় আসবে যে আমি পারব কিনা? অনেকেই তো এটা করতে পারে নি ইত্যাদি। এমনটা চিন্তা না করে এটা চিন্তা করুন যে, যারা এটা অর্জন করেছে আপনি তাদের মত একজন হতে চান। এটা সম্ভব বলেই অন্যরা করতে পেরেছে। নেতিবাচক চিন্তা আপনার ইচ্ছা শক্তিকে গোপনে মেরে ফেলে যা আপনি টেরই পান না। তাই একদমই নেতিবাচক চিন্তা করা যাবে না।


৬। আপনার চিন্তা শক্তিকে কাজে লাগানঃ


আমরা চিন্তশক্তির কাছে হেরে যায়। আমাদের আশপাশের পরিবেশটায় এমনভাবে তৈরী। মনে রাখবেন আপনি যা অর্জন করতে যাচ্ছেন তা এতো সহজ নয়। আর তাই আপনি আপনার চিন্তা শক্তিকে কাজে লাগিয়ে এই কঠিন কাজটা কে সহজ করে ফেলুন। আর এটাই হচ্ছে চিন্তাশক্তির মূল রহস্য। একজনের কাছে যা অনেক কঠিন অন্যজনের কাছে তা অনেক সহজ।

৭। প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকুনঃ

আপনি নিজের কাছে নিজে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকুন। আপনার জন্য এই অর্জনটা কত গুরুত্বপূর্ন এবং আপনি এর জন্য কি কি ত্যাগ করতে প্রস্তুত। অনেক সমস্যা আপনার সামনে আসবে কিন্তু আপনি আপনার লক্ষ্যে অটল থাকবেন।

আপনি যদি আপনাকে ফেলে চলে চান তাহলে আপনার স্বপ্ন গুলো যে একা হয়ে যেবে।

৮। যা করছেন তা জীবিত রাখুনঃ


আপনি যা অর্জন করতে যাচ্ছেন তা করতে গিয়ে সবকিছু সম্পূর্ণ করতে পারবেন না। এমন অনেক বিষয় আসবে যেখানে কিছু নতুন করে যোগ করতে হবে আবার কিছু বাদ দিতে হবে। কিছু বিষয় শতভাগ পূর্ণ হবে না কিন্তু আপনাকে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। আপনার কাজকে বন্ধ করলে চলবে না, কাজকে জীবিত রাখুন। বাধা-বিপত্তির মাঝে সামনে এগিয়ে যাওয়ায় আপনার সফলতা কে নিশ্চিত করবে।

৯। কাজগুলো করুন আনন্দের সাথেঃ

যা করছেন তা মনের আনন্দে করুন। কাজটাকে ভালবেসে করুন। তাহলে যাত্রাটা অনেক আনন্দের আর মজাদার হবে। কাজের মাঝে মাঝে বিশ্রাম নিন। বিনোদনমূলক কিছু করুন এবং আবার আপনার কাজে ফিরে আসুন। তাহলে দেখবেন আপনার কাছে এটা অর্জন করা কঠিন মনে হবে না।

১০। লক্ষ্য অর্জনের আগ পর্যন্ত লড়ে যানঃ


জীবনে অনেক কিছু হতে যাবেন না, আর আপনি সব কিছু হতেও পারবেন না। তাই যেটা শুরু করেছেন সেটা অর্জনের আগ পর্যন্ত লড়ে যান। এমন ভাবে লেগে থাকুন যেন এটাই আপনার জীবনের একমাত্র উপায় লক্ষ্য অর্জনের। সফলতা আসবেই ।

NGO প্লান তৈরী করবেন কিভাবে ?

NGO প্লান তৈরী করবেন কিভাবে ?
https://ssmc786.blogspot.com
  NGO প্রতিষ্ঠান স্থাপন করতে হলে কার্যকরী একটি নির্দিষ্ট প্লান করতে হবে। বলা হয় পরিকল্পনা কোন কাজের অর্ধেক। আর তাই সঠিক ও সুন্দর ভাবে প্লানিং তৈরী করা সম্ভব হলে NGO তে সফলতা পাওয়া অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে।
উদ্যোক্তার খোঁজে SSMC-E & H আজ আপনাদের জন্য NGO পরিকল্পনা বা প্লানিং সম্পর্কে একটি সুষ্পষ্ট ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করবে।

https://ssmcteachcenter.blogspot.com
NGO কোন শর্টকাট ব্যবস্থা নয় যেখান থেকে রাতারাতি অনেক অর্থের মালিক হবেন। সুতরাং NGO প্রোজেক্ট পরিচালনার জন্য কমপক্ষে ৩ থেকে ৫ বছরের একটি উন্নয়ন পরিকল্পনা করতে হবে। আপনার NGO উদ্দেশ্য এবং বিস্তারিত বর্ননা থাকতে হবে অর্থাৎ আপনি কেন, কোন উদ্দেশ্যে, কি লক্ষে NGO পরিচালনা করবেন তার বিস্তারিত জানা থাকতে হবে। সেই সাথে কেন NGO উদ্দেশ্য সফল করবেন এবং কিভাবে করবেন তাও সুর্নিদিষ্ট করতে হবে।

শুরুতেই আপনি নিজের কাছে প্রশ্ন করুন আপনি কে। আপনার কার্যক্ষমতা কতটুকু? কে কে আপনার NGO আংশীদার হতে পারে? আপনি বর্তমানে কি করেন? আপনি কি সবার থেকে আলাদা? যদি আলাদা হন তাহলে কেন আপনি অন্য সবার থেকে আলাদা? খুজে বের করার চেষ্টা করুন অন্যের থেকে বাড়তি কি যোগ্যতা আছে আপনার সেই সাথে খুঁজুন সীমাবদ্ধতা।
আপনি যে NGO করবেন বলে ভাবছেন কিংবা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অন্য কারা তা বর্তমানে করেছে? যে NGO করবেন সে NGO পরিধি  কতটুকু হবে? এই NGO ক্ষেত্রে আপনার জন্য কি কি সুযোগ অপেক্ষা করছে সেই সাথে আপনার জন্য কি কি হুমকি অপেক্ষা করছে তাও আপনাকে খুজে বের করতে হবে। জানতে হবে সমাজে কারা আপনার প্রতিযোগী। আপনার প্রতিযোগীদের কৌশল ও তাদের আচরন সম্পর্কেও পুর্ন ধারনা নিতে হবে।

আপনাকে সুষ্পষ্ট ভাবে ধারনা রাখতে হবে কতটা পরিসেবা  আপনি দিতে পারবেন। সমাজে কি ধরনের নিয়ন্ত্রক বিদ্যমান আছে? এবং তারা কিভাবে অন্যান্যদের নিয়ন্ত্রন করছে। আপনি কি পরিসেবা  দেবেন ? অর্থাৎ আপনি যে  সেবা প্রদান করবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সেটি কি? সেই সাথে যে  সেবা আপনি প্রদান করবেন তর নির্দিষ্ট  প্রভাবের হার কত? আপনার মেধা সম্পত্তি কতটুকু?
আপনি যে  সেবাটি নিয়ে NGO শুরু করবেন তার সাম্ভাব্য গ্রাহিতা বা NEED চিহিৃত করার সাথে সাথে তাদের চাহিদা পর্যালোচনা করতে হবে আপনাকে। এক্ষেত্রে আপনার সার্মথ্য এবং দুর্বলতা সমূহ কি কি তা জানার চেষ্টা করুন। কারন সে অনুযায়ী আপনাকে পরিকল্পনার গতিপথ নির্ধারন করতে হবে। আপনার প্রতিযোগীদের থেকে আপনার টার্গেট  কিভাবে গুরুত্বপূর্ণ তা জানার চেষ্টা করুন। কারন সে অনুযায়ী আপনাকে সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে হবে।
এ পর্যায়ে এসে আপনার NGO সম্পর্কিত রিসার্চ এবং উন্নয়ন কার্যক্রম কি কি হবে তা সুস্পষ্ট ভাবে ব্যখ্যা করতে হবে। আপনার NGO পরিচিত করার জন্য মার্কেটিং পরিকল্পনা কি? NGO টার্গেট সমাজে অনুপ্রবেশের কৌশল কি? গ্রাহিতা সাথে আপনার যোগাযোগ কৌশল কি? বিপনন কৌশল কি? মূল্য নির্ধারন কৌশল কি?  সেবা প্রদানের কৌশল কি? সেই সাথে এ্যাকশন প্লান বা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য যা যা করা দরকার তা সুনির্দিষ্ট ভাবে চিহিৃত করতে হবে।

NGO প্রতিষ্ঠানের কাঠামো কি হবে তার পরিকল্পনা করতে হবে আপনাকে। কর্মী সংগ্রহ কৌশল কি হবে? আপনার কর্মী বাহিনীকে দক্ষ করার কৌশল কি? নতুন কর্মীর ক্ষেত্রে যোগ্যতা উন্নয়ন পরিকল্পনা কি? আপনার সেবা প্রদানের জন্য যা যা দরকার তার কতটুকু আছে? কোথা থেকে কিভাবে সংগ্রহ হবে? প্রজেক্ট ব্যয় কত হবে? কত সময় দরকার হবে? কত আয় হবে? কি পরিমান ঝুঁকি নিতে হবে? ঝুঁকি কমানোর জন্য কি ব্যবস্থা করা করা হবে? অর্থায়ন কিভাবে হবে? ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন স্তর কিভাবে কাজ করবে? কিভাবে ম্যানেজ করবেন সবকিছু তা নির্দিষ্ট করতে হবে?
উপরের আলোচনার বিষয় সমুহ সুনির্দিষ্ট করে সংযুক্ত করে NGO  প্লানিং বা পরিকল্পনা করতে পারলে NGO তে সফলতার পথ অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে। সুন্দর একটি সাজানো গোছানো পথে হাঁটলে NGO সমৃদ্ধিতো সময়ের ব্যাপার। আর তাই সুষ্ঠ পরিকল্পনা আপনাকে করতেই হবে।

https://ssmc786.blogspot.com
শুভকামনা রইল সকলের জন্য। উদ্যোক্তার খোঁজে SSMC- E & H আপডেটগুলো নিয়মিত পেতে আমাদের  পেইজে লাইক দিয়ে রাখুন। এ বিষয় সম্পর্কে আপনাদের মতামত ও পরামর্শ জানান কমেন্ট করে। ধন্যবাদ সকলকে। শুভেচ্ছা নিরন্তর।

Saturday, 29 June 2019

SSMC -E & H FOUNDATION AIM OF OBJECT VEDEO

SSMC GOAL SETUP VIDEO

OUR VISSION

OUR VISSION
 To stand beside the helpless, orphaned students at different parts of the world, we are closed.
                       We have pledged to wrap the earth with education and beauty sheets.
                                It is our determination to smile at the face of helpless orphans.


 পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে অসহায় , অনাথ ছাত্র-ছাত্রীর পাশে দাঁড়াতে আমরা বদ্ধ পরিকর । আমরা প্রতিজ্ঞা নিয়েছি পৃথিবীটাকে শিক্ষা ও সুস্হাস্থের চাদর দিয়ে মুড়ে দেব। অসহায় অনাথের মুখে হাঁসি ফোটাবো এটাই আমাদের সংকল্প।

OUR MISSION

OUR MISSION
Our main goal is to create a new horizon that will keep our organization enlightened in the light of the taught education and develop a healthier life.

             Currently, billions of intelligent students in the adverse environment at different corners of the world are lost from this progressive world due to their dependence on water,
                          such as water In the absence of heat, green leaves form yellow in size and the trees slowly grow To fall from. Our main goal is to stand beside them.

 আমাদের প্রধান লক্ষ্য পৃথিবীর কনায় কনায় আমাদের প্রতিষ্ঠানটি স্হাপিত শিক্ষার আলোতে আলোকিত করা এবং স্হাস্থ্য সম্মত উন্নতিশীল এক নতুন দিগন্ত তৈরি করা।
                          বর্তমানে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে প্রতিকূল পরিবেশে কোটি কোটি বুদ্ধিমান ছাত্র-ছাত্রী তাদের আসা ভরসাকে টেকাতে না পেরে এই অগ্রগতিশীল পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাচ্ছে,
            যেমন জল ও তাপের অভাবে সবুজ গাছের পাতা হলুদ আকার ধারণ করে ধীরে ধীরে গাছ থেকে  ঝড়ে পড়ে । সুতেরাং তাদের পাশে দাঁড়াতে আসা আমাদের মূল লক্ষ্য।

ssmc vission